যা তাঁর ঐতিহাসিক জ্ঞান এবং পরিস্থিতি সম্পর্কে সমৃদ্ধ করেছিল। একইসঙ্গে তাঁর আরবীয় শিকড়কে তুলে ধরে প্রচারকেও বজায় রেখেছিল। সাংস্কৃতিকগতভাবে এমন সমৃদ্ধ এবং বাস্তবিক শিক্ষাগত প্রশিক্ষণে প্রস্তুত হয়ে, শেখ মোহম্মদ তাঁর ভাইয়ের উত্তরাধিকার হিসেবে দুবাই
য়ের শাসক হয়ে তাঁর পদ গ্রহণ করেন ২০০৬সালের ৪ঠা জানুয়ারি। তার পরের দিন শেখ মোহম্মদ ইউ এ ই’র ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন, এবং ঐ একই বছর 11ই ফেব্রুয়ারি, তিনি ইউএই (UAE’s)’র প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত হন। একইসঙ্গে সম্পূর্ণ কাউন্সিল সহ তাঁকে মনোনীত করেন মহামান্য
শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহান
দেশের নির্ভরযোগ্য উন্নয়নকে তুলে ধরার লক্ষ্যে তিনি অনেক ধরণের পরিকল্পনা এবং প্রকল্পকে আগে তুলে ধরেছেন, এবং বাণিজ্যিক লগ্নীর মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থাকে উন্নত করছেন, একইসঙ্গে, সরকারী এবং বেসরকারী ক্ষেত্রে, দায়বদ্ধতাকে তুলে ধরার জন্য নীতির স্বচ্ছ্বতা এবং পরিশ্রমী প্রচেষ্টা বজায় রাখছেন। তাঁর দৃষ্টিভঙ্গিকে বাস্তবে রূপ দিতে, মহামান্য শেখ মোহম্মদ বিন রাশিদ আল মাকতুম ইউ এ ই’র সরকারের কৌশল পরিকল্পনার উন্মোচন করেছেন, যা অত্যন্ত গভীরভাবে নজর দিয়েছে কার্যকরী লগ্নী এবং যুক্তরাষ্ট্রীয় সম্পদের ব্যবহারের উপর। 2007 সালের 19 মে, তিনি প্রবর্তন এবং চালু করেন মোহম্মদ বিন রাশিদ আল মাকতুম ফাউন্ডেশনের, যা গড়ে তোলা হয়েছে শিক্ষা, নেতৃত্ব, বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং প্রকল্প, যুবদের সশক্তিকরণ এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এর সংরক্ষণের মতো ক্ষেত্রে ব্যক্তির কল্যাণ এবং উন্নতিকে তুলে ধরার জন্য।
|